মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা এম ইউ সোহেল।
আমার বাংলা টিভি ডেস্ক : চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী ২ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, আলো ছড়ানোর ২ টি প্রাণকেন্দ্রও বলা চলে চট্টগ্রাম কলেজ ও সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ কে। একটা সময় এ দুটি কলেজের প্রায় অর্ধলক্ষাধীক শিক্ষার্থী, কলেজ প্রশাসন থেকে শুরু করে কলেজ দুটির শতাধীক কর্মচারীরা পর্যন্ত লাগাতার ৩৫ বছর কলেজের আধিপত্য টিকিয়ে রাখা জামাত শিবিরের নিয়ন্ত্রনাধীন ছিলো, ২০১৫ সালের ১৬ ই ডিসেম্বরে বিজয় দিবসে চট্টগ্রাম কলেজ শহীদ মিনারে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে কলেজে শিবিরের সাথে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ বাধে, একটা পর্যায়ে শিবির তাদের অবস্থান ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়, পরবর্তিতে দেশীয় অস্ত্র, গোলাবারুদসহ শিবিরের অনেক নেতা গ্রেফতারও হয়।
দীর্ঘ ৩৫ বছর শিবিরের একছত্র আধিপত্যকে পন্ড করে ২০১৬ সালের ২ ই জানুয়ারি নগর ছাত্রলীগ ও স্থানীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ নেতা-কর্মীদের সার্বিক সহায়তার মধ্য দিয়ে মহসিন কলেজও ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রনে আসে, সেই সময় থেকেই ছাত্রনেতা এম ইউ সোহেল কলেজ ছাত্রলীগকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে, কলেজের সকল শিক্ষক- কর্মচারী থেকে শুরু করে সংখ্যাগরিষ্ট শিক্ষার্থীদের ভালোবাসার কেন্দ্রবিন্দু হয়েছে এই ছাত্রলীগ নেতা এম ইউ সোহেল।
ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার ২ নং মুন্সিরহাট ইউনিয়ন এর আওতাধীন দ: করইয়া গ্রামের প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা নুরু মিয়ার ছোট ছেলে এম ইউ সোহেল।
আওয়ামী পরিবার থেকেই বেড়ে উঠা এই ছাত্রনেতার সাংগঠনিক কর্মকান্ডে ঈর্শান্বীত হয়ে অনেক সময় তাকে স্থবির করার জন্য কিছু স্বার্থান্বেষী মহল অপপ্রচারও করে আসছে, দক্ষ কর্মকান্ড ও সাংগঠনিক সক্রিয়তার জন্যই কলেজ ছাত্রলীগের আলোচনায় ছাত্রনেতা এম ইউ সোহেল।
কলেজ ছাড়াও নগরের বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ে সে তার সাংগঠনিক সক্রিয়তার নিপুন দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে বলেই সৃষ্টি করতে পেরেছে বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অসংখ্য কর্মী।