ইসলামাবাদী স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে হুজুরের কবরে জেয়ারত ও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।
আমার বাংলা টিভি ডেস্কঃ উপমহাদেশের প্রখ্যাত রাজনীতিদি বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদী বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা স্বাধীনতার সংগ্রামী নেতা, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, সমাজ সংস্কারক, বহুগ্রহন্থ প্রণেতা, অভিব্যক্ত ভারতের মহান নেতা, বিশিষ্ট সমাজসেবক, চন্দনাইশের গৌরব, বরকল এস জেড উচ্চ বিদ্যালয় সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কদম মোবারক মুসলিম এতিমখানার প্রতিষ্ঠাতা মরহুম মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদীর ৭০তম মৃত্যুবার্ষিকী।
মরহুম মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদীর ৭০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ২৩ অক্টোবর, মরহুম মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী স্মৃতি সংসদ, চট্টগ্রাম মহানগর এর উদ্যোগে কদম মোবারক শাহী জামে মসজিদে এক খতমে কোরান ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
মিলাদ মাহফিল শেষে মরহুমের কবরে জেয়ারত করা হয়। জেয়ারত শেষে মোনাজাত পরিচালনা করেন কদম মোবারক শাহী জামে মসজিদের খতিব, হাফেজ মাওলানা ইকরাম হোসাইন।
কদম মোবারক শাহী জামে মসজিদে খতমে কোরান ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইলিয়াছসহ আরো উপস্থিত ছিলেন মোঃ আব্দুল জলিল, মোঃ আলাউদ্দিন, মোঃ সালাউদ্দিন, মোঃ ইদ্রিস, মোঃ আব্দুল কাদের শেখ সাদি, মাওলানা বেলাল উদ্দিন, হাফেজ মনজুর, মোঃ আমিন, আব্দুল কাদের, মোঃ সিরাজ, মোঃ জাহেদুল আলম, মোঃ কলিমুদ্দিন, মোঃ সাইফুল ইসলাম, আবদুল্লাহ, মোঃ সাদেক, জনাব নবাব হোসেন, মোঃ আসিফুল হক, মোঃ ইমন, অত্র সংসদের কর্মকর্তা, কর্মচারী, উপদেষ্টাবৃন্দ ও মসজিদের মুসল্লিগণ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় সম্পাদক ইলিয়াছ বলেন, আজ বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে মরহুম মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদীর হজুরের নাম ছড়িয়ে পড়লেও আমাদের চট্টগ্রামে উন্নয়নে অনেক ছোট কাট মানুষের নামে বিভিন্ন রকম নাম করণ করে রাস্তা বা স্কুলের দেওয়ালে দেওয়ালে খ্যাতিমান মানুষ হিসাবে পরিচিত করলেও আজ এই উপমহাদেশের প্রখ্যাত রাজনীতিদি বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদী বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা স্বাধীনতার সংগ্রামী নেতা, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, সমাজ সংস্কারক, বহুগ্রহন্থ প্রণেতা, অভিব্যক্ত ভারতের মহান নেতা, বিশিষ্ট সমাজসেবক, এই নেতার নামে কোন কিছু নাম করণ করা হয় নাই।
তিনি আরো বলেন, অনেক বছর আগ থেকে শুনে আসলাম হুজুরের নামে একটা রাস্তা নাম করণ ছিলো এবং নাম পলক উদ্ভোদন করে ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। চট্টগ্রাম বৌদ্ধ মন্দিরের পাশের রোড় কিন্তু বর্তমানে অপরাজনৈতিক শিকারের মাধ্যমে তাও রাতে আঁধারে নাম পলক তুলে নিয়ে যায়।
কেন হয় নাই আমরা সরকারের কাছে এর জবাব চাই এবং চট্টগ্রামের রাজনীতিবিদ এর কাছে কেনো হুজুরের এত অমূল্য তারও জবাব চাই। শেয়ার করুন amarbangla.tv