করোনা থেকে সুস্থ হতে কালোজিরা উত্তম চিকিৎসা- দাবী গবেষকদের।
আমার বাংলা টিভি ডেস্ক : সারাবিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে ৮৫ লাখ ৯৬ হাজার ৩৭ জন আর এখন পর্যন্ত মারা গেছে চার লাখ ৫৬ হাজার ছয়শ ৮২ জন । আনন্দ বাংলা
করোনা রেগীদের চিকিৎসার ওষুধ এবং টিকা আবিষ্কারের জন্য কাজ করছেন সারাবিশ্বের গবেষকরা । amarbangla.tv
তবে প্রাকৃতিক জিনিসে করোনা চিকিৎসা করা গেলে, সেটা যেমন সহজ হবে; একই সঙ্গে কম খরচে সেসব সহজলভ্য হবে । আর প্রাকৃতিকভাবে চিকিৎসা করা গেলে বিশ্ববাসীর কাছে দ্রুত তা পৌঁছে যাবে ।
সৌদি আরবের মদিনার তাইবাহ ইউনিভার্সিটির গবেষকরা দাবি করেছেন, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সফলভাবে চিকিৎসা করেছেন তারা। এজন্য কালোজিরা ব্যবহার করা হয়েছে; যা হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর দেখানো চিকিৎসা পদ্ধতি ।
ওই গবেষকদলের গবেষণাপত্র ছাপা হয়েছে মার্কিন জার্নাল ‘পাবলিক হেলথ রিসার্চ’-এ। আর সেটা যে কেউ চাইলেই দেখতে পারবে । amarbangla.tv
মুসলিম ইঙ্ক এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে- হযরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, কালোজিরা হলো সর্বরোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার ওষুধ। তবে বিষ ছাড়া। আয়েশা (রা.) জিজ্ঞেস করেছেন, বিষ কী? রাসূল (সা.) বলেছেন, মৃত্যু। (সহীহ বুখারি-৫৩৬৩)
গবেষণা পত্রে উল্লেখ রয়েছে, কালোজিরা ব্যবহারের ফলে মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায় । টিস্যু সুরক্ষিত থাকে, ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্থ হয় না এবং ভাইরাস সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায় ।
কালোজিরা হলো রাসূল (সা.) এর দেখানো চিকিৎসা উপকরণ । এটা বীজ আকারেই খাওয়া যায়, চাইলে গুঁড়া করেও খাওয়া যায়। এছাড়া খাবারের সঙ্গে কিংবা জুস আকারেও খাওয়া যায় । অনেকেই এর তেল খান। amarbangla.tv
গবেষকরা দাবি করেছেন, ভাইরাল হেপাটাইটিস সি-তে আক্রান্ত রোগীও কালোজিরা ব্যবহারে উপকার পায়। এইচআইভি এইডস-এ আক্রান্ত রোগীও কালোজিরা ব্যবহারে উপকার পান ।
গবেষকরা বলছেন, যদি অক্সিজেনের অভাব হয়, তাহলে এক চামচ কালোজিরা, এক চামচ চামেলি এবং এক কাপ পানি একটি পাত্রে নিয়ে হালকা গরম করতে হবে । এভাবে দিনে পাঁচ থেকে ছয়বার পানি গরম করে বাষ্প নাক দিয়ে টেনে নিতে হবে । শেয়ার করুন ।