রেজাউল করিম ভুট্টো
প্রতিবেদক, এমদাদুল করিম সৈকত” মানবাধিকার সংগঠক” আমার বাংলা টিভি ডেস্কঃ করোনাভাইরাস যখন সারাবিশ্বে মহামারী আকারে ধারন করেছে সমগ্র বিশ্ব যখন স্তব্দ। সংক্রমণ ঠেকাতে বাংলাদেশে ও নেয়া হয়েছে নানা প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা। এমন অবস্থায় ঘাতকব্যাধি মহামারিতে কারনে গৃহবন্দী ও করোনায় কর্মহীন বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ সমস্যায় পড়েছে”।
তাদের মানবিক সহায়তার জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় উপহার সামগ্রী নিয়ে এগিয়ে এসেছে-” করোনা যোদ্ধা” খ্যাত” রেজাউল করিম ভুট্টো।
যিনি হালিশহরের নিউ এব্লকের একজন স্থায়ী বাসিন্দা” স্কুল ছাত্র রাজনীতি থেকে যার সমাজ কর্মের হাতে খড়ি” তার মানবসেবার মানবতার দ্বার খুলে হালিশহরের বিভিন্ন পরিবারে মাঝে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন সরবে নিরবে”। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ ক্রান্তিলগ্নে শত শত হালিশহর বাসির মাঝে সেবা দিয়ে যাচ্ছে” যুব সংগঠক” নন্দিত সমাজ কর্মী”তারুণ্যর মধ্যেমনি” রেজাউল করিম ভুট্টো”।
চট্টগ্রাম ১০ আসনের সম্মানিত অভিভাবক” জননেতা ডাঃ মোঃ আফসারুল আমীন” এমপির নির্দেশে কখনও ব্যক্তিগত ফান্ড” কখনও ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায়” সমাজের গরীর, অসহায়” অবহেলিত ও গৃহবন্দী মধ্যেবিত্ত পরিবারের ভরসাস্থল” পরিনত হয়েছে। যিনি হালিশহরের মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে সমাদৃত হয়েছে।
যিনি অধিক সময়ে গোপনে খাদ্য সামগ্রী মানুষের দরজায় দরজায় পৌছিয়ে দিয়ে মানবতার অন্তরে ঠাঁয় করে নিয়েছে। যার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনাদর্শন অসংখ্য যুব সমাজের কাছে ছিলো অনুকরণীয়।
একজন যুব নন্দিত রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি সমধিক পরিচিত । মানুষ অমরত্বের জন্য নিরন্তর তার শক্তি-শ্রমকে কাজে লাগিয়ে যাচ্ছে। বেশির ভাগ মানুষ অমরত্বের সাধ পায়নি। কিছু মানুষ আজীবন অপরিসীম ত্যাগের জন্য অমরত্ব লাভ করেছে। ঠিক তেমনি একজন মহীরুহ ব্যক্তি রেজাউল করিম ভুট্টো”
চট্টগ্রাম ১০ আসনের সাংসদ ডাঃ আফসারুল আমীন এম পি মহোদয়ের দিকনির্দেশনা ও পরামর্শে ২৭০ দিন ঢাকায় পরিবারের থেকে দূরে থেকে..ঘরে তখন আদরের ছোট্ট মেয়েটি মায়া রেখে , হালিশহর বাসির জন্য গরীবে নেওয়াজ স্কুলের জন্য গণপূর্ত থেকে স্থান বরাদ্দ নিয়ে আসেন, যা হালিশহর বাসী চির ঋণী হয়ে থাকবে।
যে পথ মানবতার, যে পথ ভালোবাসার। আজকের এই মানবতার দুর্দিনে সমাজে ভুট্টো ভাইয়ের মত মানবিক লোকের বড়ই অভাব।মহামতি কাল-মার্কস বলেছেন ‘মানুষ অনন্ত সম্ববনাময়’। তিনি একজন নিখাদ দেশদরদী মানুষ । একটি মাদকমুক্ত সমাজ-সন্ত্রাস মুক্ত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি ত্যাগের রাজনীতি করেছেন।সব সময়ে অালোকিত সমাজ প্রতিষ্ঠার পক্ষে দামামা বাজাচ্ছেন।
তিনি তার সম্ভাবনাকে কাজে লাগাচ্ছেন মানুষ ও মানবতার মঙ্গলে। একজন বিনম্র, শান্ত সমাহিত চিত্তের মানুষ। গানের মত বলতে ইচ্ছে করে ‘তুমি সন্ধা আকাশের তারার মত সমাজ সংস্কৃতি মাঝে থাকবে রাজনৈতিক, সামাজিক, মানবিক ব্যাপারে অবগত করে যাচ্ছেন যুব সমাজ কে,
তার তর্জনী আঙ্গুল ধরে একঝাঁক উঠেছে ভালোবাসার মঞ্চে,যার হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে তারুন্য। যুব সমাজ তার পাঠশালার কাছে শিখে যাচ্ছে-রাজনীতি, সমাজনীতি আর মানবতার দীক্ষা। জীবনের সংকটে-সম্ভাবনায় তাঁর জীবনাদর্শ প্রেরণা দেয়, পথ হারা যুবকদের কে।
তিনি একাধারে অনলবর্ষী বক্তা, দেখতে সুপুরুষ, চলনে-বলনে আধুনিক, একজন সমাজ সংস্কারক,দেশ-কালের জন্য এক জাগ্রত বিবেক তিনি। তাঁর সার্বজনীন মানবিক সত্বার ভিতরে তিনি একজন অসাধারণ মানুষ যাকে আনুকরন করা যায়, ভালোবাসা যায়।মানুষের জন্য, সমাজের জন্য তাঁর ভিতরে একটা দৃঢ় প্রতিজ্ঞা দেখেছি।
কবির ভাষায় যদি বলি –
আমি যে রুপে পদ্মে করেছি অরুপ মধুপান
দুঃখের রসের মাঝে অমৃতের পেয়েছি সন্ধান ।
তাঁর মাঝে লুকায়িত ছিল ভালোবাসার অপূর্ব সম্ভার। তাঁকে জানতে গেলে বিমুগ্ধ হতে হয়।
তিনি তেমন এক সুদীর্ঘ যুব রাজনৈতিক জীবন কাটিয়েছেন। একজন সৎ সাহসী আদর্শিক মানুষ হিসেবে তিনি সমধিক পরিচিত ছিলেন। লোভ- লালসা, অহমিকা আর ক্ষমতার দাম্ভিকতার উর্ধ্বে ছিলেন। সমাজের অজস্র মানুষকে করেছেন স্বাবলম্বী সেই সাথে দিয়েছেন ছায়া, রয়েছে একঝাঁক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সেবামুলক প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ততা যেমন-
চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল এর আজীবন সদস্য ।
♦️বাংলাদেশ আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরাম (আসাফো)
চট্টগ্রাম এর সাধারন সম্পাদক ।
♦️বাতিঘর থিয়েটার এর সাধারন সম্পাদক।
♦️হৃদয় মুজিব চট্টগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি।
♦️হালিশহর বনিক কল্যাণ সমিতি র সভাপতি।
♦️কার্যকরী সদস্য হালিশহর নিউ এ এন্ড আই ব্লক ওয়েল ফেয়ার
♦️হালিশহর নিউ এ এন্ড আই ব্লক
ওয়েল এসোসিয়েশন এর সহ সভাপতি।
♦️হালিশহর ইউনিক সোসাইটির (হাফুস) এর
সাংগঠনিক সম্পাদক।
♦️রানার্স এসোসিয়েট যুগ্ন সাধারন সম্পাদক।
♦️হাফুস কারাতে এসোসিয়েশন এর সাধারন সম্পাদক।
♦️প্রাইমারি টিচাার্স এসোসিয়েশন সভাপতি
হালিশহর হাউজিং এস্টেট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ।
সমাজের মৃত্তিকালগ্ন মানুষের কাছাকাছি তাঁর অবস্থানের জন্য তিনি সর্বমহলে একজন গ্রহণযোগ্য আদর্শিক নেতা হিসেবে পরিচিত সততা আর আদর্শের এক অপরূপ” বঙ্গবন্ধুর আর্দশ বুকে ধারন করে”জননেত্রী শেখ হাসিনার দীক্ষায়” কর্মগুনেই বিকশিত একজন মানুষ। তাঁর থেকেও বড় কথা হচ্ছে আপনি অহিংস চেতনার পুরুষ। যার রক্তে জীবনজয়ী ব্যঞ্জনা। একজন মানবহিতেষী রাজকীয় ব্যক্তিত্বে ভরা তাঁর বদান্যতা।
করোনার এই দুঃসময়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানো, এই ভাল কাজের গল্প গুলো মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া উচিৎ বলে আমার মনে হয়, এই মানবিক মানুষ গুলোকে দেখে আরও অনেক মানুষ এই রকম মহৎ উদ্যোগে উৎসাহী হবে।
মহান রবের কাছে তার সুস্বাস্থ্য” ও নিরাপদ জীবন কামনায় দোয়াকরি। শেয়ার করুন।